অনেকের প্রশ্ন ডিপ্রেশন কি এবং কেন হয় ? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের মেডিসিন কিংবা ডিপ্রেশনের চিকিৎসা বলতে কি কিছু আছে? এই সব কিছুর উওর দিব।ডিপ্রেশন কিংবা বিষন্নতা নিয়ে কিছু কথা বলব।
সর্বপ্রথম প্রশ্ন ডিপ্রেশন অর্থ কি?
হতাশা,বিষন্নতা।
ডিপ্রেশন কি এবং কেন হয় :-
যে যাওয়ার সে তো চলে গেল। আমাদের কিছু করার নেই, কিন্তু যেই মানুষগুলো এই মুহূর্তে ডিপ্রেশনকে নিয়ে বেঁচে আছে তাদের কথা কে শুনবে? তাদের সলিউশন টা কি করে আসবে?
what is the permanent solution of depression?
temporary solution না permanent solution চিরদিনের জন্য Depressed হব না। permanent solution এর জন্য কোন ডিপ্রেশনের মেডিসিন নেই। Permanent solution আছে inside you এবং সেই কথাগুলি আমি আজকেই বলবো পুরো পোস্টটি মন দিয়ে পড়বেন প্লিজ শেষ পর্যন্ত পড়বেন অনেক হেল্প হবে এই পোস্টটা পড়ে তোমাদের।
what is the permanent solution of depression?
যারা ধরো শহরাঞ্চলে থাকে যারা ধরো বয়সে অনেক বড়। যাদের ধরো বলার মত মানুষ আছে তারা না হয় depressed হলে হেল্প চাইতে পারে বলতে পারে যে আমি খুব ডিপ্রেশনে আছি আমাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে চলো ।কিন্তু এই যে ছোট ছোট ছেলে মেয়ে যাদের বয়স ধরো 16- 17 বছর বয়স তারাও কিন্তু ডিপ্রেশনে ভোগে।18- 19 বছর বয়সে ডিপ্রেশন অনেক আসে ওরা কাকে বলবে?
শহরাঞ্চল ছেড়ে দিলাম গ্রামাঞ্চল মফস্বলে এমন অনেক জায়গায় রয়েছে যেখানে ছেলেমেয়েরা বলতে পারেনা because তাদের আশেপাশের মানুষজন অতটা উন্নত নয়। এটা বোঝার জন্য যে, ডিপ্রেশন একটা রোগ,ডিপ্রেশনের চিকিৎসার জন্য ডাক্তার দেখাতে হয়।ডিপ্রেশনের মেডিসিন নেই।
তারা কাকে বলবে? তাকে কে বুঝবে?
এমন অনেক সময় থাকে আমাদের আশেপাশে কেউ থাকে না আমাদেরকে শোনার জন্য, তখন কি করব? বড়দের কথা সেলিব্রিটি ডিপ্রেশন হলে তাকে নিয়ে তো নিউজ হয়ে যাবে কিন্তু তোমার ডিপ্রেশন নিয়ে তো নিউজ হবে না। তোমার ডিপ্রেশনে হলে তো সেটা নিয়ে কেউ তো care করবে না। তুমি কি করবে? আমরা সবসময় দুটো world কে নিয়ে চলাচল করি একটা হচ্ছে Outer world যেটা বাইরের জগত আরেকটা হচ্ছে inner world যেটা তোমার ভিতরের জগত।
Outer world কি করে?
outer world কোন একটি event কে পারফর্ম করে।
আর তোমার inner world কি করে?
তোমার inner world ঠিক করে যে, সেই event টার মধ্যে তুমি আনন্দ পাবে নাকি দুঃখ পাবে।
তার মানে outer world এর যে কোন event তোমার decision ছাড়া শূন্য। তুমি যদি মনে করো আনন্দ পাবে তাহলে আনন্দ, যদি মনে করো দুঃখ পাবে তাহলেই দুঃখ। তুমি কি দেখছো বাহ কি বুঝছো সেটা important না। important হচ্ছে তুমি কোন জিনিসটাকে বিশ্বাস করছ। এবং এক্ষেত্রে একটা তোমায় example দেই, outer world এর example বলি, ধরো একজন মানুষ তোমাকে বারবার ডিস্টার্ব করছে তোমাকে খোঁচা দিচ্ছে তুমি এক জায়গায় বসে আছো সে তোমায় এসে বারবার খোঁচা দিচ্ছে তুমি কি করবে? তুমি সেই জায়গাটা থেকে অন্য জায়গায় চলে যাবে। outer world এর problem solve।
কারণ তুমি অন্য নতুন যেই জায়গায় চলে গেলে সেখানে সেই লোকটা নেই তো, তোমার outer world এর problem solve হয়ে গেল। outer world এর problem থেকে পালিয়ে যাওয়া যায় কিন্তু inner world এর problem থেকে পালানো যায় না।
আর এখান থেকে শুরু হয় সমস্ত ডিপ্রেশন অ্যাংজাইটি বিভিন্ন ধরনের problems । Because inner world এর problem তোমার ভিতরে সমস্যা থেকে তুমি পালিয়ে যেতে পারো না। বাহিরের সমস্যা থেকে তো পালিয়ে যেতে পারো, ভিতরে সমস্যা থেকে কিভাবে পালাবে?
এবার একটা ভিতরের সমস্যার example দেই ধরো তোমার খুব মন খারাপ ধরো তুমি পরীক্ষায় ফেল করেছো, ধরো তোমার অফিস থেকে তোমায় ছাটাই করে দিয়েছে,ধরো ব্যবসায় প্রচুর লস খেয়েছো, কিংবা ধরো তোমার ব্রেকআপ হয়ে গেছে যে কোন একটা, সবকটা একটা নেগেটিভ ইভেন্ট। এইবার সেই দিনই তোমার বাড়িতে জন লোক এসছে তোমার বার্থডে সেলিব্রেট করবে বলে।
তোমার এমনি একদিকে এত মন খারাপ বাইরে 100 জন লোক এসছে তোমার বার্থডে সেলিব্রেট করবে বলে। তুমি বলতো তুমি কি আনন্দ পাবে? পাবে না। তোমার মুখে হাসি আসবে না। যতই সে তোমার সাথে কথা বলুক না কেন তোমার কিছুতেই মনে শান্তি আসবে না। কারণ তোমার মনের ভিতর তোমার inner world সমস্যাটা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে ক্রমাগত বেড়েই চলেছে, তুমি হাসছো কিন্তু সে হাসিটা ফেক।সে হাসিটা লোকদেখানো হাসি। তুমি মন থেকে হাসছো না। এই inner world সমস্যা থেকে পালিয়ে যাওয়া যায় না। দেখ এই outer world কিছু নেই। There is noting in the outer world.এগুলো মেটারিয়াল স্টীক জিনিস। আনন্দ দুঃখ আরাম যাই বলো এগুলো তোমার ভিতরে আছে। Everything is inside you. সব কিছু তোমার ভিতরে আছে।
তুমি আনন্দ পাওয়ার জন্য সবসময় ভাবো যে বাইরের কাউকে বা কোন একটা জিনিসকে প্রয়োজন তোমাকে আনন্দ দেওয়ার জন্য। But this is not right. তোমাকে আনন্দ দেওয়ার জন্য বাইরের কোন জিনিসের দরকার নেই। তুমি একটা সাময়িক আনন্দ পাওয়ার জন্য youtube-এ ভিডিও দেখো, facebook-এ বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেও কিংবা তুমি একটা সাময়িক আনন্দ পাওয়ার জন্য বাইরে থেকে বন্ধুদের কে ডাকো কিছুক্ষনের জন্য কিন্তু সেটা তো সাময়িক কিছুক্ষণের জন্য।
কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছো permanent আনন্দটা কোথায়?
permanent দুঃখটা কোন জায়গায়?
যেটাকে আমরা solve করতে পারব। permanent যেই জিনিস গুলো আছে সেগুলো সবকটা তোমার ভিতরে আছে। আর বাইরে যেগুলো আছে সেগুলো সব কটা temporary কিছুক্ষণের জন্য । তোমাকে যদি permanent solution এর দিকে যেতে হয় তাহলে তোমাকে একটা permanent decision এর দিকে যেতে হবে।
আর সে permanent decision টা কি?
আর permanent decision টা হলো প্রথমেই এটা ঠিক করা যে আমি নিজের হ্যাপিনেস এর জন্য বাইরের কোনো কিছুর উপর ডিপেন্ডেন্ট নই। ডিপেন্ড করছে তুমি কিভাবে দেখছো সেই matter টা কে । কোন একটা problem এলো তুমি কি পালিয়ে যেতে চাও? নাকি সেটা তুমি ফিক্স করতে চাও?
যদি ফিক্স করতে চাও তাহলে তুমি জিতে গেলে। যেই মুহুর্তে তুমি decision নিলে যে আমি এটাকে ফিক্স করবো সেই মুহূর্তে তুমি জিতে গেলে। সেই মুহূর্তে তুমি 50% জিতে গেলে। বাকিটা তোমার কাজ। আমি এতক্ষণ যে কথাগুলো বললাম সেগুলো একটু মন দিয়ে বোঝার চেষ্টা করো, মাথায় ঢুকানোর চেষ্টা কর। সব থেকে ভালো তো এটাই হয় ডিপ্রেশনকে আসতে না দেওয়া। বিশ্বাস করো নিজের উপর বিশ্বাস করো যে you can fix any problem of your life. Because এটা তোমার life তুমি পারবে তোমার সব problem কে fix করতে।
বাইরের কেউ পারবে না। তুমি পারবে,তোমার life এর problem কে fix করতে। So আজ থেকে নিজের উপর বিশ্বাস করতে শুরু করো যা হচ্ছে পৃথিবীতে সব কিছু temporary , তোমার হ্যাপিনেস, তোমার দুঃখ, সবকিছু তোমার inner world-এ রয়েছে। যা তোমায় solve করতে হবে সব তোমার ভিতরের জীবন থেকে solve করতে হবে and you can! you can fix the problem. You can solve any kind of problem of your life. ওকে বুঝলে?
So সবাই কমেন্ট করো যে বুঝেছো কিনা। সবাই এটা কমেন্ট করো,আজ থেকে তোমরা যেকোন সমস্যা লাইফে ফিক্স করবে। পালিয়ে যাবে না, পালিয়ে যাবে না।
আজকের লেখাটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দেবে, তার কারণ আশেপাশে অনেক বন্ধু রয়েছে হয়তো ডিপ্রেশনে আছে তাদেরকে আমার কথা গুলো মনে হয় জানানো জরুরী।ডিপ্রেশন স্ট্যাটাস, শেয়ার করে দিও তাদের সাথে বন্ধুদের সাথে আর কমেন্ট করে আমাকে অবশ্যই জানাবে যে এখন থেকে পালিয়ে যাবে নাকি আজ থেকে সবাই fix করবে problem কে।
ভুতের গল্প পড়ুনঃ-
বাস ড্রাইভারের ভয়ংকর ভুতের গল্প সত্য ঘটনা |২০২২|
মাদ্রাসা ছাত্রের ভয়ংকর ভুতের গল্প সত্য ঘটনা |২০২২|
ভুতের গল্পের ওয়েবসাইটঃ- Bhoot club
স্কুল ছাত্রীর ভয়ংকর ভুতের গল্প |২০২২|